আব্দুল খালেক : গার্লিক বা রসুন আমি প্রায় ২৫ বছর পূর্ব হতে নিয়মিত খাই। কারন আমার কিডনিতে ৩০ বছর আগে হতে পাথর হয়। পানি কম খেলেই ইনফেকশন হয়। রসুন এন্টিবায়োটিক হিসেবে কাজ করে। তাছাড়া রসুন রক্তের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে।
মানুষের লাবন্যতা দীর্ঘস্হায়ী করে। ২০ ঘন্টা বিমানে জার্নি ও ৯ ঘন্টা বিমান বন্দরে ওয়েটিং এ পানি স্বল্পতায় আমার কিডনি ইনফেকশন হয়ে আমি কাতর হয়ে পড়েছিলাম। কানাডায় প্রেসক্রিপশন ছাড়া কোন এন্টিবায়োটিক বিক্রি করেনা। নানা প্রকার চিন্তা করে আল্লাহর উপর ভরসা রেখে হাই ডোজে সকালে ৪ কোষ রসুন এবং বিকেলে ৪ কোষ রসুন ১০দিন ও প্রচুর পানি খেলাম।
এতে ইনফেকশন প্রায় ৮০% কুমে গেল। এর পর সকালে ২ কোষ ও বিকেলে ২ কোষ নিয়মিত খাচ্ছি। প্রেসারের ট্যাবলেট খেতে হয় না। প্রেসার ১০০/৭০ থাকে তাই টোকা লবন খেয়ে নিয়ন্ত্রণে রাখি। রসুন প্রাকৃতিক এন্টিবায়োটিক। যার কোন পার্শপ্রতিক্রিয়া নেই। রসুন খেয়ে আমার ২০/২৫ বছর জ্বর হয়না। কারন রসুন আমার শরীরে সব সময় রোগের প্রতিসেধক হিসেবে কাজ করে।
৬২তে আছি তবুও আমার গায়ের চামরা আজও সতেজ, বার্ধক্যের ছাপ পড়েনি। মসলা জাতীয় রসুন, আদা, লবঙ্গ, দারুচিনি, গোল মরিচ ইত্যাদি মানুষের সুস্হতার জন্যই মানুষের জন্য আল্লাহ নিয়ামত হিসেবে দিয়েছেন। প্রাকৃতিক হারবাল ঔষধ খেলে মানুষ যতদিন আয়ু থাকে ততদিন ভাল থাকে। রাসায়নিক এন্টিবায়োটিক আর নয় এখন প্রাকৃতিক হারবাল ঔষধ যা হাতের নাগালেই থাকে। রসুন নিজেখান সবাইকে খেতে উদ্বুদ্ধ করুন।