হ্যালুসিনেশন, ‘০৯
অর্জুন থিয়েটারওয়ালা
চোখে গুঁড়ো অভ্র, সোনা, গ্রাফাইট ও সিসে
মা শুয়ে আছে বস্ত্রহীনা, কারো অন্য পেলভিসে।
পিতৃনল খেয়েছি আমি, এই খেয়ে উঠলাম পিতৃ অণ্ড মাখা।
মাতৃজঠর কঠোর নখের থালায় শুইয়ে রাখা।
ববম্ বম্ পুড়িয়ে মোম, জননীদ্বারের চন্দ্রালোক;
টুকরো জিহ্বা ধমনী চোখ
তৃপ্তি করে পাচ্ছি না তো! কেন রে শালি?
পেতেই হবে। রক্তনালী
উগরে দে। জলোচ্ছ্বাসে দাঁড়াই নীচে
জ্ঞাতিমাংস মুগ্ধ স্বাদ, লোলগ্রন্থি চকচকে।
চল্ উন্মাদ মন্ত্র বল, পিতৃহাড় মা মাংস চর্ব্য চূষ্য ধর মুখে।
গর্ভ খাই কেশর খাই পিতৃবীর্য মুছি মাতৃভুক
তবেই আমি সার্থক, সার্থক আমি পিতৃহন্তারক।
নিজের মুখে ভাসিয়ে দিচ্ছি গল গল গল রক্তরাগ।
পুণ্যতিথি আজকে আজ বলিপ্রদত্ত মাতৃদাগ।
রাক্ষসী তোর লগ্ন শেষ, জন্ম মাংস মদ মূত্র
আজ পোড়ালাম পিণ্ড অভিসার।
ঝলসে যা খোলস মাথা স্তন্য তোর ছোবল পাক।
পাঁকে আমাকে দেখতে পাবি চণ্ডাল হাতে অগ্নিকাঠ।
হৃৎপিণ্ডে নৃত্য করি আতঙ্কে চাঁদ ডুবতে থাক।