নাটোর কন্ঠ : নাটোর দিঘাপতিয়া রাজার মনোগ্রাম বা সিল মোহোর যাহা একটি বিস্ময় কর জিনিস যার ব্যাখা করা খুবই কঠিন। এ মনোগ্রামের মধ্যে লুকিয়ে রয়েছে রাজার রাজ্য শাসন ব্যাবস্থার গৌরব গাঁথা এবং আরও অনেক আদিভৌতিক রহস্য নিয়োগ করাহয়ে ছিল।
অনেক বর জ্যোতিষী পন্ডিত এবং প্রচুর তথ্যর প্রয়োগ ঘটাতে হয়েছে মনোগ্রাম টিতে। আমরা যদি লক্ষ্য করি যা দেখতে পাই একটি ফ্রেমে একটি হাতির ছবি। কিন্তু না গভীর ভাবে ব্যাখ্যা করতে গেলে দেখা যায়-
ছোট গিলাপ বা চাদের যাহার উপর প্রান্তে তিনটি রশির প্যাচ দিয়ে বাঁধা, প্যাচের উপরে অনেক গুলো ছোট স্তম্ভ এবং পাঁচ টি মৌলিক স্তম্ভ যা রাজার মাথার মোকুটের প্রতিক যা পবিএ ভাবে শাসন ব্যাবস্তা নিয়ন্ত্রণ করছে কেন না পাঁচ জ্যোতেষ শাস্ত্রের পবিত্রতম সংখ্যা।
যেটি নির্দশ করে বিচার, পান্ডিত্য, স্তম্ভ যাহ সকল কিছু নিয়ন্ত্রণ রাখার প্রতিক।গিলাপের দু পার্শ্বে গিট দেয়া রয়েছে যা রাজ্য শাসন ব্যাবস্থার অশুভ কে বেঁধে ফেলা বা প্রতিহত করার প্রতিক পুরো গিলাপটা রাজ পরিবার তথা রাজ্যোর প্রতিক।
গিলাপের মাঝখানে একটি নৌকার মতো যেখানে আঁকা রয়েছে সাত জন কোন ব্যাক্তির ছবি নৌকার উপরে একটি এগিয়ে যাওয়া হাতির ছবি, এতে বলা যায় ইশ্বরের আর্শিবাদ পৃষ্ঠ হয়ে শক্তি শালী হাতীর বা গজ এর মতো যা পবিত্র গনেশের প্রতিক নৌকা বা তার রাজ্য বা তার শাসন ব্যাবস্থা দূরগম পথ অতিক্রম করে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।
গিলাপের দূপার্শে ইউ এর মতো ৯ টি করে রয়েছে তাহলে সংখ্যা জ্যোতিষ মতে দূপার্শ্বের ইউযোগ করলে ৯ +৯, ১৮,১+৮, আবার সংখ্যা ৯ কি বিস্ময় কর এই ৯ সংখ্যা নির্দেশ করে রাজার বিপদ হতে জীবন প্রাপ্তি, এবং জীবনের সব কিছুর শুভ পরিবর্তন, ফ্রেমের মধ্য তিন সংখ্যার মতো আরো চিহ্ন আঁকা হয়ে যাহা, প্রাচীন রোমের দেয়াল চিএের মত যার ব্যাখা খুবই দূরুহ এবং দূর বোধ্য।
এ বিষয়ে আরো গবেষনা চলমান গবেষনায় : মোঃ সুমন প্রামানিক, বিশিষ্ট চারুকলা গবেষক