নাটোরে ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার ভাং.চু.র অভিযোগে গ্রে.প্তা.র একজন

0
198

নাটোর কন্ঠ : নাটোরের লালপুরের ওয়ালিয়া ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার ভাংচুর ও উদ্যোক্তাকে মারপিটের অভিযোগ মোজাফর আলম মিল্টন (৩৫) নামের একজনকে গ্রেপ্তার করেছে থানার পুলিশ।

বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়। এর আগে বুধবার রাত ৯টার দিকে ওয়ালিয়া বাজার থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে থানার পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত মিল্টন ওয়ালিয়া সেন্টার পাড়া গ্রামের আজিম উদ্দিনের ছেলে।

অভিযোগ সূত্রে জানাযায়, গ্রেপ্তারকৃত মিল্টন বুধবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে ওয়ালিয়া ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারে গিয়ে অজ্ঞাত এক ব্যক্তির জন্মনিবন্ধনরে জন্য খরচ জানতে চাই। ডিজিটাল সেন্টারে উদ্যোক্তা রাকিবুল ইসলাম জন্মনিবন্ধনের খরচ ১৫০ টাকা জানায়।

এ সময় মিল্টন কোন খরচ ছাড়াই জন্মনিবন্ধন করে দিতে বললে উদ্যোক্তা রাকিবুল ইসলাম অস্বিকৃতি জানায়। পরে মিল্টন দলবল নিয়ে ডিজিটাল সেন্টারে গিয়ে ইউনিয়ন পরিষদের সচিব ও উদ্যোক্তাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে।

এক পর্যায়ে তারা ডিজিটাল সেন্টারের ল্যাপটপসহ আসবাবপত্র ভাংচুর করে এবং উদ্যোক্তা রাকিবুল ও পাপিয়া ইয়সমিনকে মারপিট করে। এ ঘটনায় ওই দিন বিকেলে উদ্যোক্তা রাকিবুল ইসলাম-

বাদি হয়ে মিল্টনসহ ৫জনের নামে লালপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করে। পরে রাত ৯টার দিকে লালপুর থানার পুলিশ ওয়ালিয়া বাজার থেকে মিল্টনকে গ্রেপ্তার করে।

লালপুর থানার ওসি, নাছিম আহমেদ জানান, “ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারে ভাংচুর ও উদ্যোক্তাকে মারপিটের অভিযোগে মিল্টন নামের একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরন করা হয়।’’ বাঁকি আসামীদের গ্রেপ্তারে পুলিশি অভিযান অব্যহত আছে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

Advertisement
পূর্ববর্তী নিবন্ধপহেলা বসন্তে শিশুদের স্কুল ব্যাগ বিতরণ হ্যাপি ড্রিমস ফাউন্ডেশন‘এর
পরবর্তী নিবন্ধপিকআপ-ট্রলি সং.ঘ.র্ষে নি.হ.ত একজন

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে