: নাটোর জেলার প্রতিটি উপজেলায় সকাল থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত কুয়াশা আচ্ছন্ন হয়ে থাকে পথ-ঘাট।
শুক্রবার সকাল থেকে দুপুর ১২ টা পর্যন্ত ঘন কুয়াশা আর শীতের দাপটে বিপাকে পরেছে এখানকার খেটে টখাওয়া মানুষ গুলো।বেলা গড়িয়ে গেল এখন পর্যন্ত রোদের দেখা নেই। সূর্যের আলোতে কোন উত্তর নেই সূর্যের মুখ দেখা যায়নি।
কুয়াশার তীব্রতা এতো বেশি যে ৫০ মিটার দুরের কোনো কিছুই দেখা যায়নি। এ সময় যানবাহনগুলোকে হেড লাইট জ্বালিয়ে চলাচল করতে দেখা গেছে।
সকাল ১০ টা পর্যন্ত রাস্তা-ঘাট ছিল এক রকম ফাঁকা। এদিকে গত বুধবার সকাল থেকে বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত গুড়ি গুড়ি বৃষ্টির মতো কুয়াশা পড়ে।
তবে দুপুর ১২ টার পর সূর্যের দেখা মিললে কুয়াশা কেটে যায়। এর পাশাপাশি গত কয়েকদিন ধরে ঠান্ডার প্রকোপও বেড়েছে যার ফলে চরম দূর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে এখানকার লোকজন।
এদিকে গত দু’দিন ধরে দুপুরের পর সূর্যের দেখা মিললেও শীতের তীব্রতা কমেনি। নাটোর জেলায় গত কয়েকদিন ধরে মৃদু শৈত্য প্রবাহের বইছে । আর এর সাথে কয়েকদিন থেকে যোগ হয়েছে তীব্র ঘন কুয়াশা। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়েছে এ জেলার খেটে খাওয়া ও ছিন্নমূল মানুষ। রাতের এবং সকাল বেলা কুয়াশায় চারদিক আচ্ছন্ন হয়ে গেলেও দিনে ঠান্ডা কিছুটা কমছে।
স্থানীয় আবহাওয়া অফিস সুত্র জানান গেছে, নাটোর জেলায় মৃদু শৈত্য প্রবাহ আরো কমে গিয়ে আগামী এক সপ্তাহ মাঝারি শৈত্য প্রবাহে পরিনত হতে পারে। গত ২৪ঘন্টায় জেলার আশেপাশে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৪য্য রয়েছে ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিলো।